Pinned Post

অনিদ্রা দূর করার ৫টি ঘরোয়া উপায় (চিকিৎসা ছাড়াই ঘুম আসবে সহজে)

অনিদ্রা দূর করতে গরম দুধ, ক্যামোমাইল চা ও স্ক্রিন টাইম কমানো গুরুত্বপূর্ণ অনিদ্রা দূর করার ৫টি ঘরোয়া উপায় বর্তমান ব্যস্ত জীবনে অনিদ্রা একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। পর্যাপ্ত ঘুম না হলে শরীর ক্লান্ত থাকে, মনোযোগে ঘাটতি হয় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। তবে কিছু ঘরোয়া উপায় মেনে চললে সহজেই অনিদ্রা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। ১. গরম দুধ পান করুন ঘুমাতে যাওয়ার ৩০ মিনিট আগে হালকা গরম দুধ পান করুন। এতে থাকা ট্রিপটোফ্যান নামক অ্যামিনো অ্যাসিড মস্তিষ্কে সেরোটোনিন তৈরি করে, যা ঘুম আনতে সাহায্য করে। ২. ক্যামোমাইল চা প্রাকৃতিক ঘুম-আনয়নকারী হিসেবে ক্যামোমাইল চা অত্যন্ত কার্যকর। এতে কোনো ক্যাফেইন না থাকায় এটি ঘুমে বিঘ্ন ঘটায় না। ৩. ঘুমের নির্দিষ্ট রুটিন প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমাতে যাওয়া ও জাগা অভ্যাস করুন। এটি শরীরের বায়োলজিকাল ক্লক ঠিক রাখতে সাহায্য করে। ৪. মোবাইল ও স্ক্রিন ব্যবহার কমানো ঘুমাতে যাওয়ার কমপক্ষে ১ ঘণ্টা আগে মোবাইল, ল্যাপটপ, টিভি ব্যবহার বন্ধ করুন। স্ক্রিনের নীল আলো মেলাটোনিন হরমোনের নিঃসরণে বাধা দেয়। ৫. অ্যারোমাথেরাপি বা ঘরোয়া মেডিটেশন ল্যাভেন্ডার ...

ত্বকের চুলকানি দূর করার ৭টি ঘরোয়া টিপস – চুলকানি থেকে মুক্তি পান প্রাকৃতিক উপায়ে

 
ত্বকের চুলকানি দূর করার ঘরোয়া টিপস
 

ত্বকের চুলকানি দূর করার ৭টি ঘরোয়া টিপস – চুলকানি থেকে মুক্তি পান প্রাকৃতিক উপায়ে

ত্বকের চুলকানি একটি অস্বস্তিকর ও বিরক্তিকর সমস্যা। এটি বিভিন্ন কারণে হতে পারে যেমন শুষ্ক ত্বক, অ্যালার্জি, ধুলাবালি, ঘাম বা ছত্রাক সংক্রমণ। চুলকানি কমানোর জন্য বাজারের ওষুধ ব্যবহার না করে ঘরোয়া ও প্রাকৃতিক উপায়ে সমাধান পেতে পারেন।

১. ঠাণ্ডা পানির সেঁক

ত্বকে ঠাণ্ডা পানির কাপড় দিয়ে চেপে রাখলে চুলকানি ও লালভাব কমে। দিনে কয়েকবার এই পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে।

২. নারকেল তেল

বিশুদ্ধ নারকেল তেল ত্বকের শুষ্কতা কমিয়ে চুলকানি কমাতে সাহায্য করে। ঘুমানোর আগে আক্রান্ত স্থানে মেখে নিন।

৩. অ্যালোভেরা জেল

তাজা অ্যালোভেরা জেল চুলকানির স্থান ঠাণ্ডা করে ও প্রদাহ কমায়। দিনে ২ বার ব্যবহারে উপকার পাবেন।

৪. বেসন ও দই

বেসন ও টক দই মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে ত্বকে লাগান। এটি ত্বক পরিষ্কার ও ঠাণ্ডা রাখে, ফলে চুলকানি কমে।

৫. বেকিং সোডা

১ টেবিল চামচ বেকিং সোডা অল্প পানিতে মিশিয়ে চুলকানির জায়গায় লাগান। এটি ব্যাকটেরিয়া রোধে কার্যকর।

৬. ওটমিল বাথ

স্নানের পানিতে ওটমিল গুঁড়া মিশিয়ে গোসল করলে ত্বক হাইড্রেটেড থাকে ও চুলকানি কমে।

৭. তুলসী পাতা

তুলসী পাতা ফুটিয়ে ঠাণ্ডা করে সেই পানি চুলকানির জায়গায় লাগান। তুলসীতে আছে অ্যান্টিসেপটিক উপাদান যা চুলকানি দূর করে।

চুলকানি প্রতিরোধে করণীয়:

  • সবসময় পরিষ্কার জামা-কাপড় পরুন
  • প্রচুর পানি পান করুন
  • ত্বক আর্দ্র রাখতে হালকা ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন

পড়ুন আরও: খুশকি দূর করার ৫টি কার্যকর ঘরোয়া উপায়

উপসংহার: ত্বকের চুলকানি একটি অস্বস্তিকর সমস্যা হলেও, ঘরোয়া প্রাকৃতিক উপায়ে আপনি সহজেই এটি থেকে মুক্তি পেতে পারেন। নিয়মিত যত্ন নিলে ত্বক থাকবে সুস্থ ও চুলকানি-মুক্ত।

Comments